প্রযুক্তি হল কৌশল, দক্ষতা, পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া সমষ্টি যা পণ্য ও সেবা উৎপাদনে অথবা উদ্দেশ্য সাধনে ব্যবহৃত হয় যেমন বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান। প্রযুক্তি বলতে কোন একটি প্রজাতির বিভিন্ন যন্ত্র এবং প্রাকৃতিক উপাদান প্রয়োগের ব্যবহারিক জ্ঞানকে বোঝায়। নিজের প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে প্রজাতিটি কেমন খাপ খাওয়াতে পারছে এবং তাকে কিভাবে ব্যবহার করছে তাও নির্ধারণ করে প্রযুক্তি। মানব সমাজে প্রযুক্তি হল বিজ্ঞান এবং প্রকৌশলের একটি আবশ্যিক ফলাফল। অবশ্য অনেক প্রাযুক্তিক উদ্ভাবন থেকেই আবার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের অনেক জ্ঞানের ভবিষ্যদ্বা করা হয়েছে। মানব সমাজের প্রেক্ষিতে প্রযুক্তির সংজ্ঞায় বলা যায়, “প্রযুক্তি হল কিছু প্রায়োগিক কৌশল যা মানুষ তার প্রতিবেশের উন্নয়নকার্যে ব্যবহার করে।”
আগামী কয়েকটা দশকে মেশিন লার্নিং আর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটা বড়সড় পরিবর্তন নিয়ে আসতে চলেছে, সেটা নিয়ে বিশ্বের প্রথম সারির বিজ্ঞানীদের মধ্যে দ্বিমত প্রায় নেই বললেই চলে। প্রথমত, গোটা পরিবহনশিল্পের ধারাটাই পাল্টে যেতে পারে। স্ব-নিয়ন্ত্রিত গাড়ি আর ট্রাক থেকে শুরু করে ড্রোন এমনকি রকেটও এর আওতায় চলে আসবে, এমন টাই আশা করা যাচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ দেখা যাবে কারখানার রোবটের কাজকর্মে, মাল সরবরাহের জটিল সব বন্দোবস্ত করতে, শেয়ার বাজারে লগ্নিপুঁজির সিদ্ধান্ত নিতে, স্বাস্থ্য পরিষেবায় বা নতুন ওষুধ বানাতে।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হতে চলেছে। বিপুল পরিমান তথ্য বিশ্লেষণ, নতুন তথ্যের ভিত্তিতে নিজেকে পাল্টানোর ক্ষমতা এবং শেষে বিচার বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া এই তিনের জোরে বুদ্ধিমান যন্ত্র পাকাপাকিভাবে আমাদের জীবনে জায়গা করে ফেলবে। আর এই সবকিছু সম্ভব হবে গবেষণার দ্বারা। আমাদের তাই প্রতিনিয়ত চেষ্টা করতে হবে নতুন নতুন ভাবনার বাস্তবায়নের। পৃথিবী আগাবে সঠিক ভাবনার জন্য আর সঠিক পরিচালনায়। আগামীর বিজ্ঞান আমাদের দিবে সর্বোপরি এক যান্ত্রিক জীবন। তবে মানুষ হারাবে তার নান্দনিকতা। তাই আমাদের উচিৎ মেশিন বা যন্ত্র ব্যাবহার এর সাথে সাথে পরিবেশ এর ও যত্ন নেয়া। একই সাথে মনুষ্যত্ব ও মানবিকতার ও চর্চা করা।
আমরা যে পৃথিবী তে বাস করি তা নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করি। প্রযুক্তি হল জ্ঞান, যন্ত্র এবং তন্ত্রের ব্যবহার কৌশল যা আমরা আমাদের জীবন সহজ করার স্বার্থে ব্যবহার করছি। আগামী কয়েকটা দশকে যে মেশিন লার্নিং আর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটা বড়সড় ভূমিকা নিতে চলেছে, সেটা নিয়ে বিশ্বের প্রথম সারির বিজ্ঞানীদের মধ্যে দ্বিমত প্রায় নেই বললেই চলে। প্রথমত, গোটা পরিবহনশিল্পের খোলনলচে পাল্টে যেতে পারে। স্ব-নিয়ন্ত্রিত গাড়ি আর ট্রাক থেকে শুরু করে কাতারে কাতারে synchronized ড্রোন এমনকি রকেটও এর আওতায় আসবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ দেখা যাবে কারখানার রোবটের কাজকর্মে, মাল সরবরাহের জটিল সব বন্দোবস্ত। করতে, শেয়ার বাজারে লগ্নিপুঁজির সিদ্ধান্ত নিতে, স্বাস্থ্যপরিষেবায় বা নতুন ওষুধ বানাতে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হতে চলেছে। বিপুল তথ্য বিশ্লেষণ (big data analysis ), যন্ত্র চলাকালীন নতুন তথ্যের ভিত্তিতে নিজেকে পাল্টানোর ক্ষমতা (dynamic inputs) এবং শেষে বিচার বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া (intelligent decision making) – এই তিনের জোরে বুদ্ধিমান যন্ত্র পাকাপাকিভাবে আমাদের জীবনে জায়গা করে ফেলবে।
লেখকঃ নুসরাত জাহান, লেকচারার (সিনিয়র স্কেল) সিএসই
MOST COMMENTED
Bangladesh Football
Bodybuilding exercise techniques and guide lines
JMC DIU Career Related Show “Career Today” is @ RTV
Study Visit from CDC
DIU achieves World Quality Commitment (WQC) Award-2010
Tree Plantation Program at DIU Permanent Campus Plot, Ashulia
Most Spoken Languages In The World